|
---|
নতুন গতি, ওয়েব ডেস্ক : দীর্ঘ ৭ মাস থেকে জেলে আবদ্ধ করে রাখা হয়েছে ডক্টর কাফিল খানকে। উত্তরপ্রদেশের BRD হাসপাতালে যখন অক্সিজেনের জন্য ছোট্ট বাচ্চা মারা যাচ্ছিলো তখন নিজের সমস্ত প্রচেষ্টা লাগিয়ে জীবন বাঁচিয়ে ছিলেন এই ডক্টর তার পর থেকেই দেশের জনগণের সামনে প্রকাশ পান ডক্টর কাফিল খান। হাসপাতালের সেই ঘটনার পর থেকেই ওনার উপর যাবতীয় নির্যাতন শুরু হয়ে যায়, ওনাকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়া হয়, ওনার লাইসেন্সের বাতিল করে দেওয়া হয়, তার পরও পিছু সরেননি উনি।
CAA বিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন উনি,ওনার প্রধান অপরাধ হলো দিল্লির আলিগর মুসলিম ইউনিভার্সিটিতে প্রকাশে সরকারের বিরোধিতা করা,মূলত এই অপরাধের কারণেই ওনাকে জেলে ভোরে রাখা হয়েছে। তবে শুধু উনি নয়, ওনারা মতো হাজার হাজার CAA বিরোধী আন্দোলনকারীকে গ্রেফতার করে রেখেছে সরকার। কিছুদিন আগে গর্ভবতী সাফুরা জারগার কে জামিন দিয়েছে আদালত।আরো অনেকেই জেলে আবদ্ধ আছে।বেশ কিছুদিন থেকে ডক্টর কাফিল খানের মুক্তির দাবিতে সোস্যাল মিডিয়ায় লাগাতার বিক্ষোভ প্রদর্শন চলছে।যেদিন অমিতাভ বচ্চন করোনা আক্রান্ত হয় সেদিন ওনাকে পিছনে ফেলে টুইটারে এক নম্বরে ট্রেন্ডিং এ আসেন ডক্টর কাফিল খান। আজকে ওনার শুনানির তারিক ছিল।
সূত্রের মাধ্যমে জানা গেছে আজকেও ওনাকে জামিন দেওয়া হয়নি, একের পর এক তারিক দিতেই আছে আদালত, আজকে সবাই ভেবেছিল ডক্টর কাফিল খান জামিন পাবেন কিন্তু আজকেও জামিন দেওয়া হয়নি পরবর্তী শুনানি আগামী ১৭ জুলাই ঘোষণা করা হয়েছে আদালতে তরফে।