লকডাউনে পতাকা ইন্ডাস্ট্রির কর্ণধার দানবীর মোস্তাক হোসেনের পক্ষ থেকে গরীব মানুষদের বন্টন করা হলো খাদ্য সামগ্রী ।

নিজস্ব সংবাদদাতা , রানীনগর – বুধবার পতাকা ইন্ডাস্ট্রিজের উদ্যোগে এবং আল আলাম মিশনের ব্যাবস্থাপনায় মুর্শিদাবাদ জেলার সীমান্তবর্তী এলাকা তথা রানীনগর থানার কিছু গ্রামে গরীব মেহেনতী দিন আনা দিন খাওয়া সাধারণ মানুষদের হাতে চাল, ডাল, পেঁয়াজ, আলু খাদ্য সামগ্রী এবং হাত ধোয়া সাবান তুলে দেওয়া হলো।

    বাংলার বিশিষ্ট শিল্পপতি দানবীর তথা একুশ শতকের শিক্ষা আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ আলহাজ্ব মোস্তাক হোসেনের সমস্ত অবদান বাংলার বুকে এবং ইতিহাসের পাতায় নজীর সৃষ্টি করে চলেছে । শিক্ষা থেকে স্বাস্থ, স্বাস্থ থেকে সমাজসেবা, সবেতেই গোটা রাজ্যে মোস্তাক হোসেনের উপরে আর কেউ নেই ।

    বাংলার গরীব, অভাবী দিন মজুর পরিবারদের নিয়েই চিন্তা মোস্তাক হোসেনের। যেহেতু রাজ্যে এখন করোনা ভাইরাসের ফলে লকডাউন চলছে, সেহেতু এই লকডাউনে গরীব মেহেনতী মানুষদের কথা ভেবেই মোস্তাক হোসেনের তৈরী জি ডি চ্যারিটেবল সোসাইটির পক্ষ থেকে এবং আল আলাম মিশনের ব্যাবস্থাপনায় এদিন এই খাদ্য সামগ্রী গুলি সাধারণ মানুষদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে পৌঁছে দেওয়া

    হলো।

    পৌঁছে দিলেন আল আলাম মিশনের ডিরেক্টর মাহবুব মুর্শিদ, মুর্শিদাবাদ জেলার বিশিষ্ট আইনজীবী আবু বাক্কার সিদ্দিকী, রানীনগর থানার মেজ বাবু আব্দুল আলীম, আল আলাম মিশনের সহ সম্পাদক আব্দুল বারী, আল আলাম মিশনের কোষাধ্যক্ষ ফরমান আলী, মিশনের প্রধান শিক্ষক আকতার হোসেন প্রমুখ। দিন আনা দিন খাওয়া মানুষ গুলির হাতে যখন খাদ্য সামগ্রী তুলে দেওয়া হলো, ঠিক তখনই যেন তাদের মুখে ফুটে উঠলো একরাশ হাসি ।

    তাঁরাও বলে উঠলো মোস্তাক হোসেন সাহেবের জন্য আমাদের পক্ষ থেকে রইলো অনেক অনেক দোয়া ৷ উনি বেঁচে থাকুক আজীবন। বাংলায় এই রকম দানবীর মানুষ আজীবন দরকার। আগামী দু একদিনের মধ্যেই আরো কিছু গ্রামে গরীব মেহেনতী মানুষদের কাছে খাদ্য সামগ্রী এবং হ্যান্ড স্যানিটাইজার পৌছে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন মাহবুব মুর্শিদ।