|
---|
অমিয় ঘোষ, মালদা :-গত প্রায় দেড় বছরেরও বেশি সময় ধরে গোটা বিশ্বে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে করোনা মহামারি। এদিকে সঙ্কটকালে মানবজাতীর ত্রাতা হিসাবে প্রায়শই ঈশ্বর-বিজ্ঞানে জোর লড়াই লাগলেও আসল রক্ষকার্তার ভূমিকায় যে আমরা চিকিৎসকদেরই পেয়েছি সেই বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই। এদিকে ১ জুলাই প্রতিবছরই পালন করা হয় চিকিৎসক দিবস। কিন্তু করোনাকালে এবারে এই দিনটির গুরুত্ব যে কয়েকগুণ বেড়ে গিয়েছে তা বলাই বাহুল্য।
চিকিৎসক দিবস হিসাবে পালনের ডাক ডাক্তারদের
এদিকে ভারতীয় মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের তথ্য অনুযায়ী, দেশে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ার পর এখনও পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন ৭৯৮ জন চিকিৎসক। আর সেকথা মাথায় রেখেই ১ জুলাই চিকিৎসক দিবস উদ্যাপনের বদলে দিনটিকে করোনা শহিদ দিবস হিসেবে পালন করার আহ্বান জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা। ইতিমধ্যেই ‘হ্যাশট্যাগ কোভিড মার্টার্স ডক্টর্স ডে’ ক্যাম্পেন চালু হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
দিনটির বিশেষ গুরুত্ব কোথায় ?
এদিকে আজ সারাদিন ছুটি ঘোষণাও করেছে রাজ্য সরকার। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, এই দিনটি মূলত বাংলার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ বিধান চন্দ্র রায়ের জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী স্মরণে পালন করা হয়। চিকিৎসা ক্ষেত্রে দুর্দান্ত অবদান রাখার জন্য ১৯৯১ সালে এই দিনটি প্রথম উদযাপন করা হয়েছিল বলে জানা যায়। এদিকে বিধান চন্দ্র রায়ের জন্ম ১৮৮২ সালের ১ জুলাই। আবার তাঁর মৃত্যু ১৯৬২ সালে একই তারিখে।
এই দিনটির গুরুত্ব দিয়ে করোনা মহামারীর মূল যোদ্ধা তথা চিকিৎসক দের সংবর্ধনা প্রদান করলেন মিল্কি ফাঁড়ির ইনচার্জ মনিরুল বাবু ।উল্ল্যেখ আজ ইংলিশবাজার ব্লক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে মনিরুল বাবু হাসপাতালের সকল চিকিৎসক কে সংবর্ধনা দেন।
এই বিষয়ে ওসি মনিরুল বাবু বলেন,”আমরা মিল্কি ফাঁড়ির পক্ষ থেকে আজ করোনার মূল যোদ্ধাদের সংবর্ধনা দিয়ে গর্ব বোধ করছি।