|
---|
শেখ আরেফুল , নতুন গতি, পূর্ব মেদিনীপুর : পূর্ব মেদিনীপুর জেলার হলদিয়া ২০৯ বিধানসভার সুতাহাটা ব্লক পঞ্চায়েত সমিতির অন্তর গত ৪নং হোড়খালী অঞ্চলে টেন্ডার কে কেন্দ্র করে ধুন্ধুমার কান্ড ঘটে গেল একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটল, হোড়খালী অঞ্চলের প্রধান করবী কালসা সহ হোড়খালী অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি মহাপ্রসাদ পাত্র বহিরাগতদের নিয়ে দলের পঞ্চায়েত সদস্য দের মার ধর করে সকল ৯ ঘটিকায় অফিসে ঢোকে,তাতখনিক সুতাহাটা থানার পুলিশ বাহিনী উপস্থিত হয়, এমন ঘটনা ঘটবে সুতাহাটা থানার ও সি সাহেব আগে ভাগেই জানতেন (বিশেষ সুত্রে খবর) মহাপ্রসাদ পাত্র পরিকল্পিত ভাবে এই ঘটনা ঘটিয়েছে।
বুথে নির্দেশ দিয়েছিল দশ জন করে আসতে হবে সেই মোতাবেক যথাসময়ে সকলে গন্তব্য স্থলে উপস্থিত হয়।এমন কি তাদের খাওয়ার ব্যবস্থা করে। তিনি কিছু ঠিকাদারের প্রলোভন দিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের পঞ্চায়েত সদস্য দের মার ধর করেছে। “উল্লেখ থাকে যে রিজুয়ান ইন্টার প্রাইজ এর মালিক সেক রুস্তুম আলী, তার ভাই পো সেক সরিফুল পঞ্চায়েত সদস্যদের মার ধর করে”।মহিলা পঞ্চায়েত সদস্যা দের অকথ্য ভাষা বলে, হুমকি দেয়,সাধারণ মানুষ রেগে ক্ষোভে ফুঁসছে, সাধারণ মানুষ অভিযোগ করছে এক জন অঞ্চল সভাপতি হয়ে তত্সহ পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য তিনি কেন সরকারি কাজে দালালী করছে, কি সের এত ইন্টারেস্ট, এক জন পঞ্চায়েত সদস্য সরাসরি বলেন দলের সভাপতি হয়ে দলের পঞ্চায়েত সদস্যর গায়ে হাত তুলতে উনার লজ্জাবোধ লাগলো না, আমাকে মেরে হাত ফুলিয়ে দিয়ে ছে।
পঞ্চায়েত সদস্য দের দাবী- সম ভাবে প্রতিটি বুথে উন্নয়ন হোক এই দাবি আমরা দীর্ঘ দিন করে আসছি প্রধান তা আমাদের সাথে দ্বিচারিতা করে আসছে। পঞ্চায়েত সদস্য গন অঞ্চল অফিস যেতে নিরাপত্তার অভাব অনুভব করছে। সুতাহাটা থানার ওসির উপস্থিতিতে উভয় পক্ষের মধ্যে আলোচনা মাফিক দরপত্র খোলা হয়। অপর দিকে সুতাহাটার বিজেপির মন্ডল সভাপতি ফাল্গুনী বাবু কটাক্ষ করতে ছাড়েনি , তিনি বলেন এটি তূনমূলী কালচার, এই ঘটনা টি একাধিক বার ঘটেছে, এতে সাধারণ মানুষ ভীতস্ত ও উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে, সাধারণ মানুষের উপর এর বিচার ভার দিয়েছেন,বলে অভিযোগ করেন।