|
---|
নিজস্ব প্রতিবেদক:- আসলেন দেখলেন এবং জয় করলেন।ঠিক এই কথাটিই খাটে পাপিয়া ঘোষের ক্ষেত্রে,5মাসের মধ্যে কোন যাদুকাঠির ছোয়াতে তৃণমূলের এই কঙ্কালসাড় চেহারাতে একটা নবীন জীবন এনে দিলেন একমাত্র তিনিই বলতে পারবেন।শিলিগুড়িতে মোট 47টি ওয়ার্ড,এই 47টি ওয়ার্ডে নিয়ম করেই ঘুরেছেন পাপিয়া ঘোষ,গৌতম দেব,রঞ্জন সরকার এবং রঞ্জন শীলশর্মাদের মত হেভিওয়েট নেতৃত্বের সাথে পায়ে পা মিলিয়ে চলেছেন,কারো সাথে বেশী মেশেননি,কিন্তুু এমন কোন ওয়ার্ড আপনি পাবেন না যেখানে কর্মীরা প্রশংশা করে নি এই সভাপতির,পাপিয়া ঘোষ এদিন জানালেন তিনি প্রচণ্ডভাবে খুশী,তৃনমুল কংগ্রেসের এই জয়ে,তিনি এই জয় উৎসর্গ করেছেন তার 47টি ওয়ার্ডের সাধারন কর্মীদের যাদের সাহায্য ছাড়া এই সাফল্য আসত না বলে জানিয়েছেন তিনি।আমাকে মুখ্যমন্ত্রী যে দায়িত্ব দিয়ে পাঠিয়েছেন আমি শুধুমাত্র সেই কাজটিই করে গেছি,জানালেন পাপিয়া ঘোষ বর্তমান শিলিগুড়ির তৃণমূল কংগ্রেস সমর্থকদের মতে অসংবাদিত নায়িকা।এবারে আমাদের সবাইকে একসাথে কাজ করে যেতে হবে,শিলিগুড়ির মানুষের জন্য,যারা আমাদের উপরে ভরসা এবং বিশ্বাস করে শিলিগুড়িকে উপহার দিয়েছেন।তবেই আমাদের মুখ্যমন্ত্রীর চিন্তা সার্থক হবে।