|
---|
নিজস্ব প্রতিবেদক, নতুন গতি, নদীয়া;তিনবার জয়ী হয়ে হ্যাটট্রিক করল নদীয়া জেলার ভারত বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী চাপড়া বিধানসভা বিধায়ক রুকবানুর রহমান নিজের জন্মস্থান কলকাতা হলেও বেশিরভাগ সময়টা তিনি চাপড়া বিধানসভা এলাকাতেই থাকেন।১০ বছরে চাপড়া বিধানসভার বিভিন্ন এলাকায় যেভাবে উন্নয়ন করেছে চাপড়া বাসীর কাছে প্রিয় বিধায়ক হয়ে উঠেছেন চাপড়া বাসীর কাছে। নদীয়া জেলার বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী চাপড়া এলাকায় সরকারি কলেজ হাসপাতাল সহ রাস্তাঘাট বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করেছেন বামফ্রন্ট জামানায় চাপড়া বিধানসভায় তেমন কিছু উন্নয়ন হয়নি দুবারে যেভাবে মানুষের উন্নয়ন পৌঁছে দিয়েছে তাতেই মানুষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ওপরে রাস্তা রেখেছে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ভোট হয়তো ভাগাভাগি হবে সেই কারণেই রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মনে করেছিল যে বিধানসভা নির্বাচনে অধিকাংশ আসনে বিজেপি ছিনিয়ে নেবে কিন্তু বাস্তবে তার উল্টো চিত্র সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষেরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতি রাস্তা রেখেছে এবং চাপড়া বিধানসভা তৃতীয়বারের মতো তৃণমূল প্রার্থী রূকবানু রহমানকে পুনরায় নির্বাচিত করেছে। এই নির্বাচিত পিছনে সবথেকে বড় ভূমিকা চাপড়া ব্লকের সংখ্যালঘু সেলের সভাপতি রাজিব সেখ বিধানসভা নির্বাচনের সবথেকে বড় ভূমিকা পালন করেছে প্রতিটি মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ যেভাবে রেখেছে তাতেই বড় সাফল্য মিলেছে।রাজিব সেখ বলেন এ’জয় মা মাটি মানুষের জয়,মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জয়। করোনা মহামারীতে দেশ জুড়ে লকডাউনে ঘরবন্দী কার্যত কর্মহীন হয়ে পড়েন মানুষ। অসহায় কর্মহীন হয়ে পড়েছিল বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী সমস্ত সম্প্রদায়ের পরিবারের পাসে দাঁড়ির ছিলেন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ দুহাত ভরে তৃণমূলকে ভোট দিয়েছে এবং আগামী দিনে মানুষের ঘরে ঘরে উন্নয়ন পৌঁছে দেয়াই আমাদের লক্ষ্য দল।নির্বাচনী ইশতেহারে যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছে আমরা দলের সৈনিক হিসেবে তা পালন করব।আগামী দিন বাংলায় থেকে বিজেপি নামে দলটি মুছে যাবে মানুষ এখন উন্নয়নের পক্ষে ভোট দেবে শান্তিতে বসবাস করবে এটাই মানুষের লক্ষ্য। রাজিব সেখর নেতৃত্বে মানুষের জনজোয়ার জনসমুদ্রে কার্যত দিশে হারা হয়ে পড়ে ছিল বিজেপি সহ বিরোধীদল সিপিআইএম ও সংযুক্ত মোর্চা জোট কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ফাঁকা মাঠে জনসভা করছিলেন। সংখ্যালঘু সম্প্রদায় এলাকায় ভোট ভাগাভাগি বিজেপি জেতার চেষ্টা করলেও তা সফল হয়নি।