|
---|
নিজস্ব প্রতিবেদক, নতুন গতি, নদীয়া;শান্তিপুর চাকফেরা গোস্বামী বাড়ির নাট মন্দিরে, সমাপ্ত হলো শান্তিপুর আলোকবর্ষের ষষ্ঠ বার্ষিকী অনুষ্ঠান। করো না পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে, খুব বেশি আয়োজন না করলেও, মৌমিতা চক্রবর্তীর রবীন্দ্র সংগীতের মাধ্যমে শুভ সূচনা হয় এই অনুষ্ঠানের। শান্তিপুরের বিভিন্ন প্রত্যন্ত গ্রামের 120 টি আর্থিক দিক থেকে অসচ্ছল পরিবারের পড়াশোনায় মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের সহায়ক পাঠ্যপুস্তক এবং শিক্ষা সামগ্রী তুলে দেওয়া হয়।এবছর নাট্য একাডেমির পুরস্কারপ্রাপ্ত হালিশহর আবহমানের তীর্থঙ্কর চন্দ্রের নির্দেশনায় “অন্ধ খোঁড়ার গল্প” মঞ্চস্থ হয়। কলকাতা থেকে আগত মানবজমিন তাদের সঙ্গীত পরিবেশন করেন। শুধু একদিনের জন্য নয়! শান্তিপুর কাঁসারিপাড়ায় আলোকবর্ষের সদস্যদের দ্বারা নির্মিত মুক্ত পাঠাগার প্রতি রবিবার বিকালে, অবৈতনিক ভাবে উন্মুক্ত থাকে পারিবারিক প্রতিবন্ধকতাকে উপেক্ষা করেও মেধাবী এবং পড়াশোনায় আগ্রহী ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সারাবছর এই পরিষেবা দিয়ে থাকে। উদ্যোক্তারা জানান, সারাবছর বিভিন্ন সামাজিক কর্তব্য পালন করলেও শিক্ষাকে অগ্রাধিকার দিই আমরা। কারণ একমাত্র জ্ঞানের আলোতেই দূর হয় অনেক সামাজিক অন্ধকার ! যা ছাত্রাবস্থায় একমাত্র সম্ভব।