শালবনীর মানুষের মুখে উঠে এলো “সরকারি সাহায্য পাই, এলাকায় শান্তি বজায় রাখতে পঞ্চায়েতে তৃনমূল কেই চাই।”

৪ ই জুলাই, শালবনী :: বিরোধীদের কুৎসা আর অপপ্রচার যতই প্রচারে থাকুক, মানুষের মুখে উঠে আসছে গ্রাম বাংলায় শান্তির কথা, সরকারি প্রকল্পের কথা। শালবনি ব্লক তৃণমূল শিক্ষা সেল ও গোদাপিয়াশাল এলাকার কর্মীরা শালবনীর হাই ভোল্টেজ কেন্দ্রের একাংশে প্রচারে বেরিয়ে সাড়া পেলো সরকারি প্রকল্পের পক্ষে ও শান্তির পক্ষে।

    শালবনি ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের অভিভাবক নেপাল সিংহ প্রার্থী হয়েছেন তৃনমূল কংগ্রেসের তরফে পঞ্চায়েত সমিতিতে। নেপাল বাবু র জন্য প্রচারে বেরিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের মহিলা নেত্রী নিবেদিতা ব্যানার্জী , শিক্ষা সেলের তরফে তন্ময় সিংহ, অভিজিৎ ঘোষ, সুব্রত দাস, সন্জয় নামহাতা, নির্মল মান্ডি, স্থানীয় নেতৃত্ব মদন রুইদাস,বাপ্পা সহ এলাকার তৃনমূল কর্মীরা দেখলেন মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত সাড়া এলো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রকল্পের পক্ষে। রূপশ্রী ,কন্যাশ্রী, কৃষক বন্ধু ও দুয়ারে রেশন, লক্ষীর ভান্ডার, বিধবা ভাতার সুবিধা পেয়েছেন মানুষেরা। তারা প্রকাশ্যেই বললেন এই প্রকল্পের জন্য ই দিদির সাথে থাকবো আমরা। গোদাপিয়াশাল জঙ্গলে চুরি আজ বার বছর বন্ধ থাকার জন্য স্থানীয় ব্যাবসায়ীরা তৃনমূল কংগ্রেসের পক্ষে। এছাড়াও ঘরে ঘরে জল সুবিধা থাকলেও নিকাশির সমস্যার কথা তুলে ধরেন মানুষেরা।

     

    হাই ভোল্টেজ কেন্দ্রে নেপাল বাবুর বিপক্ষে এলাকার সিপিএমের তরফে প্রার্থী এক সময়ের দাপুটে নেতা শান্তি ভুঁই ও বিজেপির তরফে প্রার্থী দিবাকর মান্না। জেলা পরিষদের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী ঊষা কুন্ডু ও পঞ্চায়েতে নুপুর মাহাত। শিক্ষা সেলের তরফে সারা ব্লকের বিভিন্ন জায়গায় প্রচার মূলক ফ্লেক্স লাগানো হয়