|
---|
নিজস্ব সংবাদদাতা : আজ জেলা সভাপতি পাপিয়া ঘোষ এই কথাই জানালেন শিলিগুড়ির মোট 37জন তৃণমূল কাউন্সিলারদের। তিনি জানালেন শুধুমাত্র তৃণমূল কাউন্সিলার নয় অঞ্চল এবং জেলা তৃণমূলের সমস্ত নেতাদের জমা করতে হবে আধার এবং প্যান কার্ড। জেলা সভাপতি আরো জানান এই আধার এবং প্যান কার্ডের মাধ্যমে জানা যাবে কার কি কি আছে এবং কার কোথায় কত টাকা রাখা আছে।জেলা সভাপতি আরো জানান একেবারে খোদ কলকাতা থেকেই চাওয়া হয়েছে আধার এবং প্যান কার্ড। কে কি ধরনের কাজ করেন কে কিভাবে থাকেন সেই সব জানতে চাওয়া হয়েছে। অনেক কাউন্সিলার বেহিসাবী জীবন যাপন করছেন একেবারে উদ্যাম জীবনযাপন করে চলেছেন তাদের জীবন যাত্রা যাতে দলের ভাবমুর্তিতে কোনভাবেই প্রভাব না পড়ে সেই কারনেই এই নির্দেশ এসেছে বলে জানা গেছে। শিলিগুড়ির অনেক কাউন্সিলারদেল বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে অত্যন্ত উদ্যাম জীবন যাপনের। অনেকেই নিজের সম্পত্তি বাড়িয়ে চলেছেন বলে অভিযোগ।জনমানসেও এর প্রভাব প্রচুর পড়েছে বলে অভিযোগ।সেই কারনে আধার এবং প্যান কার্ড জমা দিতে বলা হয়েছে। এইভাবে প্রত্যেক কাউন্সিলারকেই আলাদা আলাদাকরে নিজেদের সমস্ত নথিপত্র জমা দিতে বলা হয়েছে একেবারে কলকাতা অফিস থেকে। জেলা সভাপতি আরো জানান আমি নিজেও জমা করব সবকিছু।সবাই যাতে এই কাজটা গুরুত্ব দিয়ে করে সেটা দেখতে নির্দেশ এসেছে কলকাতা থেকে।