| |
|---|
বাংলার গর্ব মমতা অনুষ্ঠিত হলো নদীয়ার শান্তিপুরে।
নতুন গতি ,ওয়ে ডেস্ক:লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেসের ভরাডুবির পর তৃণমূল কংগ্রেসের রাজনৈতিক উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ করা হয় রাজনৈতিক বিশ্লেষক প্রশান্ত কিশোর কে।
এরপর থেকে একাধিক কর্মসূচি নিতে দেখা গেছে রাজ্য তৃণমূল কংগ্রেসকে।
দিদি কে বলো কর্মসূচিকে নিয়ে রাজ্য তৃণমূল কংগ্রেসের বিভিন্ন জনপ্রতিনিধি থেকে শুরু করে বিভিন্ন রাজনৈতিক পদাধিকারীরা ছুটে গেছেন সাধারণ মানুষের বাড়ি, বাড়ি।
সেখানে গিয়ে তাদের অভাব অভিযোগ শুনেছে এবং সঙ্গে একটি করে ভিজিটিং কার্ড দিয়েছেন তাতে সরাসরি রাজ্য তৃণমূলের সদর দপ্তরে(পিকের দপ্তর) অভিযোগ জানানো যায়।
তার পরবর্তী কর্মসূচি হিসেবে কয়েক দিন আগেই নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে তৃণমূল কংগ্রেসের সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন বাংলার গর্ব মমতা।
সেই কর্মসূচি চলবে দীর্ঘ প্রায় দু’মাস ধরে সেই কর্মসূচির প্রথম ধাপ।
শান্তিপুর মিউনিসিপ্যাল ইনডোর স্টেডিয়ামে শান্তিপুরের বিধায়ক অরিন্দম ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে বাংলার গর্ব মমতা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এই সভায় উপস্থিত ছিলেন নদীয়া জেলা পরিষদের সভাধিপতি রিক্তা কুন্ডু, বিধায়ক অরিন্দম ভট্টাচার্য, জেলা পরিষদের সদস্য নিমাই বিশ্বাস, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি রিনা প্রামানিক, সহ বিভিন্ন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ও প্রধান সহ বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ।
বিধায়ক অরিন্দম ভট্টাচার্য বক্তব্যের প্রথমে সংবিধান প্রস্তাবনা পাঠ করে কর্মীদেরকে শোনান এবং রাজ্য তৃণমূল এর বর্তমান বিভিন্ন কর্মসূচী ও প্রকল্প কর্মীদের মধ্যে তুলে ধরেন এছাড়াও বর্তমান দেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি তুলে ধরে কেন্দ্রের সরকারের স্বৈরাচারী নিয়ম-নীতি চলছে তার বিরুদ্ধে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে আন্দোলন তাও কর্মীদেরকে বোঝাতে সক্ষম হন।এছাড়াও বাংলার গর্ব মমতা কর্মসূচিতে যে অনুষ্ঠানগুলি রয়েছে তার একটি ভিডিও গ্রাফি সেখানে কর্মীদেরকে দেখানো হয়।
