|
---|
লুতুব আলি, বর্ধমান, ১৩ সেপ্টেম্বর : অভিযোগ উঠেছিল ৩১অ আগস্ট সিপিআই এম গণতান্ত্রিক আন্দোলনের নামে বর্ধমানে ভাঙচুর চালায়। এর ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল বিশ্ববাংলার লোগো, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ব্যানার ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলা হয়েছিল। বর্ধমান দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক খোকন দাসের কার্জন গেট চত্বরে বিধায়ক সহায়তা কেন্দ্রটি ও ভাঙচুর চালানো হয়। এমনকি সিভিক পুলিশ ও পুলিশ কর্মীদেরও মারধর করার অভিযোগ ওঠে। এই ঘটনার অব্যাহত পর তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা খেপে ওঠে। রাজ্য স্তর থেকে নির্দেশ আসে সিপিআইএম যে নক্কারজনকভাবে বর্বরোচিত হামলা চালায় সেই পথে পা না বাড়িয়ে এর বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণভাবে গণআন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। খোকন দাসের নেতৃত্বে বর্ধমান শহরের প্রাণকেন্দ্র ধ্বংসলীলার কেন্দ্রস্থল কার্জন গেটে ১২ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসের অবস্থান বিক্ষোভ। এই অবস্থান-বিক্ষোভে বর্ধমান শহরের বেশ কিছু বুদ্ধিজীবী ও সাংস্কৃতিক কর্মীরা যোগ দেন। ১৩ সেপ্টেম্বর বিশেষত শিক্ষিকা, ডাক্তার, সাংস্কৃতিক কর্মী ও আইনজীবীদের অবস্থান বিক্ষোভ সমাবেশে প্রতিবাদ জানান। খোকন দাস বলেছেন, সি পি আই এম এর বর্বরোচিত হামলার প্রতিবাদে তাঁরা অহিংস পথেই অবস্থান বিক্ষোভ চালিয়ে যাবেন। এই অবস্থান-বিক্ষোবে সমাজের বিভিন্ন স্তর থেকে মানুষ সমবেত হওয়ায় তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেন। অবস্থান-বিক্ষোভের বক্তব্য রাখেন বর্ধমান দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক খোকন দাস, বর্ধমান পৌরসভার চেয়ারম্যান পরেশ সরকার, বর্ধমান বিদ্যার্থী গার্লস হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা পামেলা চট্টোপাধ্যায়, ডা: মৌসুমী ব্যানার্জি সহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ