|
---|
নিজস্ব সংবাদদাতা- মানবচরিত্রে যেসব খারাপ দিক আছে, তার মধ্যে হিংসা-বিদ্বেষ মারাত্মক ক্ষতিকারক। ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজে পারস্পরিক হিংসা-বিদ্বেষ, ঈর্ষাকাতরতা, কলহ-বিবাদ প্রভৃতি মানুষের শান্তিপূর্ণ জীবনকে অত্যন্ত বিষময় করে তোলে।
এতে মানুষের ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ও জাতীয় জীবন দুর্বিষহ হয়ে ওঠে। অন্যের সুখ-শান্তি ও ধন-সম্পদ বিনষ্ট বা ধ্বংস করে। হিংসা-বিদ্বেষ একটি ভয়ানক সংক্রামক ব্যাধি। মানুষের হীন মনমানসিকতা, ঈর্ষাপরায়ণতা, পদমর্যাদার লোভ-লালসা থেকে হিংসা-বিদ্বেষের উৎপত্তি ও বিকাশ হয়। পশ্চিমবাংলায় সপ্তদশ লোকসভা নির্বাচন বহু আগেই শেষ হয়েছে তার পরেও বহু জায়গায় ঘটে চলেছে ভোট-পরবর্তী হিংসা। বুধবার দুবরাজপুর থানাতে ডেপুটেশন দিল শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে বামেরা। এদিন ফরওয়ার্ড ব্লক এবং সিপিআইএম সমর্থকদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। এদিনের এই গন ডেপুটেশনে উপস্থিত ছিলেন দুবরাজপুর বিধানসভা কেন্দ্রের প্রাক্তন বামফ্রন্টের বিধায়ক কমরেড বিজয় বাগদি, কমরেড স্বপন মুখার্জি, কমরেড সাধন ঘোষ , কমরেড শীতল বাউরী, কমরেড দেবিদাস ব্যানার্জি ছাড়াও আরো প্রথম সারির নেতৃত্ব। কমরেড স্বপন ঘোষ বলেন আমরা শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য দুবরাজপুর প্রশাসনকে অনুরোধ করেছি।একের পর এক যেভাবে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে চলেছে সারা বাংলা জুড়ে তার সত্যিই এই বাংলার অবমাননা ও অবক্ষয় বটে।