সমুদ্রে মাছ ধরা মৎস্যজীবীরা এই মুহূর্তে করুন অবস্থার সম্মখীন

বাবলু হাসান লস্কর,দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা :দুই মাসের জন্য গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা নিষেধ জারি হয়। পর পর দুই বছর লকডাউনের কারনে সঠিক সময়ে মৎস্য শিকার করতে যেতে পারেনি মৎস্যজীবীরা। এতেই তাদের সংসারে আসে অভাব-অনটন। কিভাবে তাদের পরিবারবর্গের মুখে অন্ন তুলে দেবে তার চিন্তায় ঘুম কেড়েছে মৎস্যজীবী পরিবারে।

    দক্ষিণ চব্বিশ পরগনায় প্রায় এক লাখের অধিক মানুষজন মৎস্য শিকারের সঙ্গে যুক্ত। তেরো হাজারের অধিক ট্রলার ও জলজান নিয়ে গভীর সমুদ্র ও নদীতে মৎস্য শিকার করেন। এতেই তাদের পরিবারের সমস্ত রকমের ভরণপোষণ মেটে । আর এই পেশার সঙ্গে যুক্ত মানুষদের সাথে আনুষঙ্গিক অনেক পরিবার যুক্ত।

    ১৫ এপ্রিল থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত নদীতে মাছ ধরা নিষেধ জারি করেন দপ্তর । গত বছর থেকে করোনা নামক মহামারীর কারণে লগডাউনে নিষেধ ছিল মৎস্য শিকারে। তাতেইএই মুহূর্তে মৎস্যজীবীদের কপালে চিন্তার ভাঁজ, দুই বেলা ঠিকমতো জুটছে না আহার।বিগত দিন গুলিতে মাছের সঠিক দাম মেলেনি, ক্রেতার দেখা না মেলায়। এই মুহূর্তে তাদের করুণ দশা,তাদের আরজি সরকার তাদের সহযোগিতা করুক এমন করে আর কতদিন কাটাবে মৎস্যজীবীরা।