তিস্তা নদীর পাড়ে বসে জমিয়ে নেশা করছিল চার তরুণ-তরুণী পুলিশ বাধা দিলে তাদের সঙ্গে অভব্য আচরণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ

নিজস্ব সংবাদদাতা : তিস্তা নদীর পাড়ে বসে জমিয়ে নেশা করছিল চার তরুণ-তরুণী । পুলিশ বাধা দিলে তাদের সঙ্গে অভব্য আচরণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ। জলপাইগুড়িতে এমনই ঘটনা ঘটল সোমবার বিকেলে।জানা গেছে, এদিন তিস্তার পাড়ে বসে মদ-গাঁজার নেশা করছিল চারজন। তাঁদের মধ্যে দুজন ছেলে এবং দুজন মেয়ে। গ্লাস ভর্তি বিয়ারে চুমুক দিচ্ছিল তারা, সেই সঙ্গে চলছিল গাঁজায় সুখটান। জলপাইগুড়ি জেলা পুলিশের উইনার্স টিম ওই সময় ওই এলাকায় টহল দিচ্ছিল। যুবক-যুবতীদের কীর্তি দেখে সঙ্গে সঙ্গে বাধা দেয় তারা। অভিযোগ, উইনার্স টিমের মহিলা পুলিশকর্মীদের সঙ্গে নেশাগ্রস্ত তরুণ-তরুণীরা অভব্য আচরণ করেছে। চারজনকেই আটক করে পুলিশ জানা গেছে, এদিন তিস্তার পাড়ে বসে মদ-গাঁজার নেশা করছিল চারজন। তাঁদের মধ্যে দুজন ছেলে এবং দুজন মেয়ে। গ্লাস ভর্তি বিয়ারে চুমুক দিচ্ছিল তারা, সেই সঙ্গে চলছিল গাঁজায় সুখটান। জলপাইগুড়ি জেলা পুলিশের উইনার্স টিম ওই সময় ওই এলাকায় টহল দিচ্ছিল। যুবক-যুবতীদের কীর্তি দেখে সঙ্গে সঙ্গে বাধা দেয় তারা। অভিযোগ, উইনার্স টিমের মহিলা পুলিশকর্মীদের সঙ্গে নেশাগ্রস্ত তরুণ-তরুণীরা অভব্য আচরণ করেছে। চারজনকেই আটক করে পুলিশ। তবে এই ধৃতদের পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা জানতে পেরে চমকে গেছেন পুলিশ আধিকারিকরাও। পুলিশ সুপার দেবর্ষি দত্ত জানান, ধৃতদের মধ্যে একজন নর্থবেঙ্গল ইউনিভার্সিটির সমাজ বিজ্ঞানের পড়ুয়া, বয়স ২৩ বছর। তার বাড়ি কোতোয়ালি থানার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে। অন্যজন কোতোয়ালি থানার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের কংগ্রেস পাড়ার বাসিন্দা, সে এসি কলেজের বিএ পাস কোর্সের দ্বিতীয় বর্ষের পড়ুয়া। আরেকজন মার্চেন্ট রোডের বাসিন্দা এবং শিলিগুড়িতে কর্মরত একটি সরকারি ইষ্কুলের শিক্ষক। চারজনের অভিভাবকেই ডেকে পাঠিয়েছে পুলিশ।