|
---|
নিজস্ব প্রতিবেদক : গান্ধীজির ১৫০তম জন্মবার্ষিকীতে ভারতের স্বাধীনতা লাভের সময় গান্ধীজি কলকাতার যে বাড়িটিতে ছিলেন, সেই বাড়িটি গান্ধী সংগ্রহশালা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২০১৮ সালে এই বাড়িটি অধিগ্রহণ করেন ও সম্পূর্ণ বাড়িটির সংস্কার করেন জনসাধারণের মধ্যে গান্ধীজীর বাংলার সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক প্রচার করতে।
এই সংগ্রহশালায় থাকছেঃ
এই বাড়িতে ১৯৪৭ সালে আসার পর গান্ধীজির ব্যবহৃত বিভিন্ন নিদর্শন রয়েছে, যেমন দুর্লভ ফটোগ্রাফ, চিঠিপত্র এবং তাঁর ব্যবহৃত চরকা
একটি বিভাগ থাকছে গান্ধীজীর জন্ম, রাজনৈতিক জীবন ও মৃত্যু নিয়ে
কলকাতার পাশেই সোদপুরে গান্ধীজীর প্রতিষ্ঠা করা আশ্রম যেখানে আবাসিকদের চরকায় তৈরি বস্ত্র, গান্ধীজীর ব্যবহার করা সামগ্রী, নোয়াখালির দাঙ্গার সময় সেখানকার মানুষদের লেখা চিঠিপত্র
বাংলার অশান্ত সময়ের খবরের কাগজের কাটা অংশ
তিনটি তলোয়ার যা দাঙ্গাকারীরা গান্ধীজীর সামনে আত্মসমর্পণ করেছিল
একটি অডিও ভিসুয়াল উপস্থাপনা
সংস্কারের পর বাড়িটি উঁচু পাঁচিল দিয়ে ঘেরা হয়েছে এবং মার্বেল দিয়ে সাজানো হয়েছে। মূল হলঘরের দেওয়ালে বিশ্বভারতীর পড়ুয়ারা চিত্রের মাধ্যমে ১৯৪৭ সালের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা তুলে ধরেছে।
প্রসঙ্গত, গান্ধীজীর অহিংসা আন্দোলনের অনেক চিত্র দেওয়ালে আঁকা হয়েছে সংগ্রহশালার উদ্বোধনের জন্য।