|
---|
ক্রমানুসারে: সেই 110 বিঘা জমি বিক্রি করার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বাগবুল। ফলে সেই 110 বিঘা জমির ভবিষ্যৎ এখন অনিশ্চয়তা মুখে। এবিষয়ে স্থানীয় বি. এল.আর.ও কেয়া সরকারের বক্তব্য, এ.ডি.এম.এল.র.ও নির্দেশনা অনুযায়ী আমি কেসটা ডিসপোজ করে রেখেছি. ওই জমির বেশির ভাগ অংশ টাই বাগবুল মঞ্জুর নামে রয়েছে, তাই ডিপার্টমেন্ট দখল ছাড়া তো রেকর্ড হয় না তাই দেখছি কিছু করা যায় কিনা।
বেলডাঙা-2 ব্লকের বিডিও বলেন, আমি নতুন এসেছি এখানে, বিষয়টি খুব বেশি জানা নেই. তবে ওখানে ওয়াকফ সম্পত্তি নিয়ে দুই পক্ষের রেকর্ড নিয়ে একটা গণ্ডগোল রয়েছে। পুরো জাইগাটা ওয়াকফ এর নামে দান করা থাকলেও, সেটা মসজিদের কিছু অংশ ওয়াকফ এর নামে রয়েছে এবং বাকি পুরোটা প্রাক্তন মোতায়াল্লী বাগবুল মঞ্জু ও তার পরিবারের নামে রয়েছে। বি.এল.আর.ও অফিসেই রেজিস্ট্রি সংক্রান্ত গণ্ডগোল রয়েছে ওটা ওনারাই ভালো বলতে পারবে।
অন্যদিকে এই বিষয়ে রেজিনগর বিধানসভার বিধায়ক রবিউল আলম চৌধুরীর বক্তব্য, সমস্যাটা দীর্ঘদিনের. ওয়াকফ বোর্ড গ্রামের মানুষকে মোতায়াল্লী প্রদান করলেও প্রাক্তন মোতায়াল্লীরা সেই জমি ছাড়তে চাইছে না এটা নিয়ে টাল বাহানা করছে। ওয়াকফ বোর্ডের চেয়ারম্যান আব্দুল গনি সাহেবের বক্তব্য যারা মসজিদের সেই ওয়াকফ সম্পত্তি নিয়ে ছিনিমিনি খেলেছে তাদের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দিয়ে নতুন মোতায়াল্লী রাখা হয়েছে তবে বিষয়টা নিয়ে ভাবনা চিন্তা চলছে।