মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় মানুষের পাশে বিধায়ক ইদ্রিশ আলি

সংবাদদাতা : আজ ১৮ ই জুন (বৃহস্পতিবার) উলুবেড়িয়া পূর্ব কেন্দ্রের ২২ নং ওয়ার্ড এর কিছু দুস্থ: অসহায় মানুষদের হাতে তুলে দেন খাদ্যদ্রব্য, বস্ত্রবিতারণ করেন।সাহায্য করেন কিছু মানুষকে ত্রিপল দিয়ে।এবং অবশেষে কয়েকশো মানুষকে এই ভয়াবহ পরিস্থিতির সাথে লড়াই করার জন্য ও নিজেদের সুরক্ষিত রাখার জন্য মাস্ক পরিয়ে দেন বিধায়ক ইদ্রিশ আলি। তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন যে আমাদের মানবিক মুখ্যমন্ত্রী আজ দেখিয়ে দিয়েছেন যে মানবিকতা কাকে বলে,মানবসেবা কাকে বলে।তিনি দিন রাত কঠোর পরিশ্রম করে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে কাজ করে যাচ্ছেন মানুষের জন্য তথা রাজ্যবাসীর জন্য।বিধায়ক ইদ্রিশ আলি কুর্নিশ জানান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতি।তিনি বলেন যে আজ পশ্চিমবঙ্গ বাসীকে তিনি বুক দিয়ে আগলে রেখেছেন।তিনি বলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই করোনা পরিস্থিতিতে ডাক্তার,স্বাস্থকর্মী, নার্স ও প্রশাসনকে নিয়ে সঠিক ভাবে লড়াই করছেন।আমরা তাঁর নীতি আদর্শকে পাথেয় করে মানুষের পাশে তথা উলুবেড়িয়া পূর্ব কেন্দ্রের মানুষের পাশে আছি,তাদের সেবা করে যাচ্ছি।তিনি সতর্কবার্তা দিয়ে বলেন যে এই করোনাকে রোধ করতে সকলে মাস্ক ব্যাবহার করুন,নিয়ম মতো হাত সাবান বা সানিটাইজার দিয়ে ধুন।সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে সব কিছু করুন।তিনি ধন্যবাদ জানান উলুবেড়িয়া পূর্ব কেন্দ্রের সকল লড়াকু নেতৃত্বদের।যারা এই করোনা ও আমফান ঘূর্ণিঝড় এ তাঁর নির্দেশ মতো মানুষের জন্য দিন রাত পরিশ্রম করছেন।তিনি আরো বলেন যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় উলুবেড়িয়া পূর্ব কেন্দ্রের মানুষের পাশে তিনি যেমন ভাবে আছেন ঠিক তেমন ভাবেই সকলকে নিয়ে মানবসেবা করে যাবেন।তিনি সকলের উদ্দেশ্যে বলেন যে এই কঠিন পরিস্থিতিতেও বিজেপি নামক একটি সাম্প্রদায়িক দল রাজনীতির মাধ্যমে মানুষের উপকার না করে একটা সাম্প্রদায়িক গন্ডগোল করার চক্রান্ত করছে। ২০২১ জনগণের আশীর্বাদ/দোয়া নিয়ে আবারও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হবেন বাংলার বাঘিনী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, এই বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় পৌরোমাতা সাস্বতী সাঁতরা, ২২নং ওয়ার্ড এর সভাপতি তথা লড়াকু নেতা নাসিম আহমেদ,সেখ সানওয়াজ,সেখ রিজাবুল(চিতা), রজব মল্লিক,যাদব খাঁড়া, সেখ পল্টু,কলকাতা থেকে আগত বিশিষ্ট সমাজসেবী তৌসিফ হোসেন, মিরাজুল শামীম (মিরা), সেখ জিসান আহমেদ, মোসারুল ইসলাম(কোচন),অরিন্দম রায়, হাবিবুর রহমান প্রমুখ।