|
---|
নিজস্ব সংবাদদাতা : মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আসলে দূর্গা পূজার অনলাইন প্রশাসনিক ও সমন্বয়ে বৈঠক পালন করা হলো কৃষ্ণনগর প্রশাসনিক ভবনে উপস্থিত ছিলেন কৃষ্ণগঞ্জ থানার আইসি বাবিন মুখার্জি সহ পুজোর উদ্যোক্তারা। আর মাস খানেক পরেই বাঙালি শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো। গোটা বছর এই উৎসবের জন্য অপেক্ষা করে থাকে আপামর বাঙালি। বহু প্রবাসী বাঙালিরা বছরের একটি বার অন্তত দুর্গাপূজার সময় তারা ঘরে ফেরেন। পরিবারের সঙ্গে পুজো কাটান। গত দু’বছর করোনার কাটা ছিল গোটা বিশ্বে সেই কারণে আনন্দে বাধা পড়েছিল বাঙালিরা।এবছরের চিত্রটা বদলেছে তাই ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে বিভিন্ন জায়গায় পুজোর তোড়জোড়। তবে অত্যাধিক দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির জেরে কার্যত চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে বিভিন্ন বারোয়ারি পূজা কমিটি গুলিতে। সেই কারণে রাজ্য সরকার থেকে প্রতিটি রেজিস্টার ক্লাব অথবা পূজো উদ্যোক্তাদের ৫০ হাজার টাকা করে পুজোর অনুদান দেওয়া হয় এছাড়াও বিদ্যুৎ বিলেও দেওয়া হতো ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়।তবে এবার মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করলেন ৫০০০০ টাকার বদলে ৬০০০০ টাকা দেয়া হবে পুজোর অনুদান এছাড়াও বিদ্যুৎ বিলে থাকবে ৬০% ছাড়। মুখ্যমন্ত্রীর এই ঘোষণা শুনে ইতিমধ্যে খুশির জোয়ার বইছে নদীয়ার কৃষ্ণগঞ্জ মাজদিয়ার একাধিক পুজো কমিটির গুলির সদস্যদের মধ্যে।বিশেষত আনন্দে মেতে উঠেছে মহিলা পুজো কমিটির সদস্যরা। তারা জানান দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে অনেকটাই খরচা বেড়ে গিয়েছে দুর্গাপুজোর। মুখ্যমন্ত্রী এই সিদ্ধান্তের ফলে এবারের পূজোটায় কিছুটা হলেও খরচা সাশ্রয় হবে। সুতরাং বলা যেতে পারে মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধান্তে খুশি পুজো কমিটি গুলি।