|
---|
নিজস্ব সংবাদদাতা :সূজন চক্রবর্তীর স্ত্রী মিলি ভট্টাচার্য্যের চাকরির তথ্য ফাস হয়ে যাবার পরে আজ জেলা সভাপতি পাপিয়া ঘোষ একহাত নিলেন সিপিএম কে।জেলা সভাপতি জানালেন এখন সিপিএম গলা উচু করে প্রতিবাদ করছে,অথচ ওদের কত কেলেঙ্কারি বের হবে যদি ঠিকমত খুজে বের করা যায়। তখন আমাদের সংবাদ মাধ্যম এত উন্নত ছিল না। যে অত্যাচার ওরা করেছে এটা তো ঠিক ওদের লোকেরাই আজ অধিকাংশ জায়গাতে সরকারি চাকরি করে যাচ্ছে,আর চারিদিকে বিষ ছড়িয়ে চলেছে তবে ওদের ক্যাডারেরাই তো চাকরি পাবে। কত জায়গাতে ওরা চাকরি নিয়ে বসে আছেএটা খুজে বের করতে পারা যায় যদি তবে ওদের একজনকেও প্রতিবাদ করতে রাস্তায় দেখা যাবে না। প্রাক্তন মন্ত্রী যারা সিপিএম কল্যানে আরামে সারাটা জীবন কাটিয়ে গেলেন তারা যে নিজেদের লোকেদের চাকরি যোগার করে দেবেন না এটা হয় নাকি? জেলা সভাপতি আরো জানান সিপিএম এখন মানুষের চোখে সৎ থাকতে চাইছে অথচ ওরা যে কি তা ওদের হাতে অত্যাচারিত হওয়া মানুষই বলতে পারবে। যদি ঠিকমত তদন্ত করা যায় তবে সিপিএমের আমলে কত লোক অবৈধভাবে চাকরি পেয়েছেন গুনতে গুনতে সময় পার হয়ে যাবে। বাম এখন রামের সাথে যোগ দিয়ে তৃণমূলের বিরুদ্ধে লড়াই করতে চাইছে। অথচ নিজেদের গর্ত খোজার মানসিকতা নেই। সূজন চক্রবর্তীর স্ত্রীর চাকরি যে অবৈধভাবে হয়েছে এটা প্রমানিত। এখন তার কি হবে। এত টাকা ফেরৎ দেবেন কিভাবে? জেলা সভাপতি আরো জানান যে বা যারা অন্যায় করবে সাজা তারা পাবেই।তাই সিপিএমের কেলেঙ্কারি যখন সামনে চলে এসেছে তার একটা বিহিত করতে হবে বলে জানালেন জেলা সভাপতি পাপিয়া ঘোষ। তিনি জানান দোষ করলে শাস্তি পেতেই হবে তা তিনি যে দলেরই হোক না কেন।তাই এবার সিপিএম কি করবে সেটাই দেখব আমরা জানিয়ে দিলেন জেলা সভাপতি।