স্বাস্থ্যসাথী কার্ড পেয়ে অনেকটাই স্বস্তির নিঃশ্বাস, স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য জাকির আলীর

নতুন গতি ডেস্ক: সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক ও কর্মাধ্যক্ষ সাহেবের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় স্বাস্থসাথী কার্ড পেয়ে স্ত্রী’র চিকিৎসা করাতে পারবে বলে জানায় জাকির আলি। ঘটনাটি ঘটেছে উঃ চব্বিশ পরগনা জেলার বারাসাত-২ পঞ্চায়েত সমিতির অন্তর্গত কীর্তিপুর-১ পঞ্চায়েতের আন্দুলিয়া গ্ৰামে। কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়ে সেরিনা বিবি দীর্ঘ সময় ধরে চিকিৎসাধীন থাকায় টাকার অভাবে মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ার উপক্রম হয় তার স্বামী জাকির আলির। স্বাস্থ্যসাথী কার্ড পেয়ে অনেকটাই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে সে বলে চিরদিন মানুষ বেঁচে থাকে না কিন্তু তাঁর ভালো কাজ চিরদিন অমর হয়ে থাকে। ঠিক যেমন আমাদের সকলের প্রিয় মুখ্যমন্ত্রী সাধারণ মানুষের জন্য বিভিন্ন জনহিতকর প্রকল্পগুলির চালু করে যাচ্ছে তা অনন্য। কার্ড ফিরে পেতে আমাদের স্থানীয় বিডিও অর্ঘ্য বাবু এবং জেলা পরিষদের বন ও ভূমি স্থায়ী সমিতির কর্মাধ্যক্ষ আমাদের সুখ দুঃখের সাথী একেএম ফারহাদ ভাইয়ের সহযোগিতায় এবং জেলাশাসকের তৎপরতায় ওই দপ্তর আধিকারিক বিক্রমবাবুর সক্রিয় প্রচেষ্টায় কার্ড ফিরে পেয়ে তার খুব ভালো লাগছে বলে জানায় জাকির আলি।
নিষ্ঠাবান কর্ম প্রিয় মানুষ সাধারণ মানুষের সুখ-দুঃখে যাকে সর্বদা পাশে দাঁড়াতে দেখা যায় সেই একেএম ফারহাদ সাহেব বলেন আমরা জনপ্রতিনিধিরা সবসময় চেষ্টা করি মানুষের পাশে থেকে কিছু পরিসেবা দেওয়ার। ওদের প্রয়োজনের তাগিদে আমাদের সকলের সক্রিয় প্রচেষ্টায় কার্ডটি জাকির আলির মেয়ে জাকিয়া সুলতানার হাতে তুলে দিতে পেরে ভালো লাগছে। আমরা সবাই তার দ্রুত আরোগ্য কামনা করে ঐ পরিবারের যেকোন অসুবিধায় পাশে দাঁড়ানোর প্রতিঞ্জা করেন কর্মাধ্যক্ষ ফারহাদ। তিনি আরও বলেন , আমাদের রাজ্যের মানবিক মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষিত প্রকল্পগুলো রাজ্যের দশ কোটি মানুষকে টেনশন মুক্ত করে দিয়েছে। যেভাবে দুয়ারে সরকার ও পাড়ায় সমাধান প্রকল্প গুলো পরিষেবা দিয়ে চলেছে তা বিশ্বের দরবারে প্রশংসিত হচ্ছে।