গ্রীন জোন ঘোষনা করা হয়েছে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাকে, লকডাউনের নিয়মের তোয়াক্কা না করে রাস্তায় মানুষের আনাগোনা ও জমায়েত

গ্রীন জোন ঘোষনা করা হয়েছে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাকে, লকডাউনের নিয়মের তোয়াক্কা না করে রাস্তায় মানুষের আনাগোনা ও জমায়েত

    পল মৈত্র,নতুুন গতি,দক্ষিণ দিনাজপুর: দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর শহরে গ্রীন জনের মধ্যে অবাঞ্ছিত ভাবে মানুষের আনাগোনা বেড়েছে রাস্তাজুড়ে পাশাপাশি জমায়েত হচ্ছে যত্রতত্র। যার ফলে ক্ষোভ জমেছে গঙ্গারামপুর শহরের বাসিন্দা থেকে শুরু করে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বাসিন্দাদের মধ্যে। প্রসঙ্গত, করোনা ভাইরাস দমনে ভারতবর্ষ জুড়ে চলছে লকডাউন, রাজ্যেও তার প্রভাব পড়েছে বিস্তর কিন্তু ইতিমধ্যে সরকারিভাবে পশ্চিমবঙ্গের বেশ কিছু জেলাকে গ্রীন জোন ঘোষণা করা হয়েছে যার আওতায় পড়েছে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা। কিন্তু দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার ব্যস্ততম শহর গঙ্গারামপুর শহর জুড়ে প্রতিনিয়ত অসচেতন মানুষকে দেখা যাচ্ছে যত্রতত্র আনাগোনা করতে ও জমায়েত করতে। প্রশাসনের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে বিস্তারিতভাবে প্রশাসন কেন ব্যবস্থা নিচ্ছেননা? সোমবার সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরায় ধরা পড়লো শহরের চৌমাথা থেকে শুরু করে সমগ্র গঙ্গারামপুর শহরের বিভিন্ন দোকানপাট তালিকাভুক্ত ছাড়াও খুলে রেখেছে দোকান মালিকরা। পাশাপাশি মানুষের জমায়েত ও ঘুরতে বেড়োনো দেখে বাসিন্দারা অভিযোগ করে বলেন যেন মেলা লেগেছে। কিন্তু এইসব হওয়ায় জেলার সচেতন মানুষরা করোনা ভাইরাস সংক্রমণে সংক্রমিত হওয়ার আশংকা করছেন। এলাকার বাসিন্দারা পুলিশ প্রশাসনের হস্তক্ষেপে সমস্যা সমাধানের আর্জি জানিয়েছেন। তবে গঙ্গারামপুর দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা ফের পুরো লকডাউনে পরিণত হবে তার উত্তর জানা নেই কারোর। এলাকার বাসিন্দারা প্রশাসনের হস্তক্ষেপে দাবি তুলেছেন। বলাই বাহুল্য গঙ্গারামপুর ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানের জায়গা মানুষজন রাস্তায় যে ভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছে অসচেতন ভাবে এই সব মানুষের এহেন কাজ নিয়ে ক্ষোভ জমেছে এলাকাবাসীদের মধ্যে। পাশাপাশি তারা যেভাবে রাস্তায় ঘুরতে বেরিয়ে যাচ্ছে তা নিয়ে এলাকার বাসিন্দারা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হবার আশঙ্কা করছেন বলে অভিযোগ করে বলেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বাসিন্দারা। তারা অতিদ্রুত দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা প্রশাসনের কাছে আর্জি জানিয়েছেন। কবে এই সমস্যার সমাধান হবে তা অপেক্ষা করা ছাড়া উপায় নেই।*