|
---|
নিজস্ব সংবাদদাতা : ব্যস্ততম ১৬ নম্বর জাতীয় সড়ক কলকাতা হাওড়া হয়ে মেদিনীপুর পৌঁছেছে। শহর হাওড়া থেকে গ্রামীণ ১৬ নম্বর জাতীয় সড়কের পার্শ্ববর্তীতে অসংখ্য কারখানা গড়ে উঠেছে। তার ফলে দিন বা রাত সর্বদাই যানবাহনে পরিপূর্ণ, ক্রমশ চাপ বাড়ছে জাতীয় সড়কে। জাতীয় সড়কে নিরাপত্তা বাড়াতে অর্থাৎ দুর্ঘটনা এড়াতে মেন সড়ক ও সার্ভিস রোডের মধ্যবর্তীতে রয়েছে ব্যারিকেড। সেই ব্যারিকেডের বিভিন্ন স্থানে ভাঙা রয়েছে। তার জেরেই জাতীয় সড়ক জুড়ে বিপদের আশঙ্কা। উলুবেড়িয়া ও কলকাতাগামী উভয় লেনে রাস্তায় থাকা ব্যারিকেড বিভিন্ন স্থানে ভেঙে পড়েছে।সেই ভাঙা অংশ ব্যবহার করে অবাধে মানুষ জাতীয় সড়কে প্রবেশ করছে, প্রবেশ করছে গবাদি পশু অন্যান্য প্রাণী। স্টপেজ না থাকার সত্বেও বিভিন্ন স্থানে জাতীয় সড়কের উপরে দাঁড়িয়ে যানবাহনে ওঠার চেষ্টা যাত্রীদের। তাতেই বিপদের আশঙ্কা প্রবল! তাতে চালকদের সমস্যাও বাড়ছে। এক বাইক আরোহী এ প্রসঙ্গে জানায়, জাতীয় সড়কের উপর বিভিন্ন কারখানার শ্রমিক ও যাত্রীরা বাস বা অটোতে উঠতে জাতীয় সড়কের উপর দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যাচ্ছে।জাতীয় সড়কে বহু যানবাহন যাতায়াত করে, তারফলে বেশির ভাগ বাইক আরোহী সাধারণত জাতীয় সড়কের ধার বরাবরই ব্যবহার করেন। ইদানিং বহু মানুষই জাতীয় সড়কের উপর উঠে সড়কের ধারে দাঁড়িয়ে পড়ছে, যেখানে স্টপেজ নয় সেই স্থানে দাঁড়িয়ে যানবাহনের অপেক্ষা করছে। তার জেরেই সমস্যা বাড়ছে চালকদের। এ ঘটনা মারাত্মক বিপজ্জনক হয়ে দাঁড়াচ্ছে।তাতেই কয়েকগুন বিপদের আশঙ্কা। অনেকাংশেই দেখা যায় জাতীয় সড়কে সন্ধার পর জ্বলেনা আলো, সন্ধায় কারখানা ছুটি হবার পর বহু মানুষ এভাবেই নিত্যদিন জাতীয় সড়কে উঠে স্টপেজ না থাকার সত্বেও বিভিন্ন স্থানে দাঁড়িয়ে থাকছে। ফলে রাতের অন্ধকারে বিপদের আশঙ্কা বাড়ছে।