ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ২০৩-তম জন্মদিন পালন।

শেখ আব্দুল আজীম : বর্ণ পরিচয়ের স্রষ্টা, সমাজ সংস্কারক ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ২০৩-তম জন্মদিন উপলক্ষে ২৬সেপ্টেম্বর, পশ্চিম বর্ধমান জেলার দুর্গাপুরের চক্রবর্তী দম্পতির উদ্যোগে সকালে বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচি প্রতিপালন হয়। আসন্ন দুর্গাপূজা ও কালি পূজার প্রাক্কালে দুস্থ মানষদের মধ্যে নতুন বস্ত্র বিতরণ করা হয়। শিশুদের মুখে হাসি ফোটানোর এই মহতী কর্মকাণ্ড বেশ কয়েক বছর ধ’রে অনুষ্ঠিত ক’রে আসছেন। মানবদরদী দম্পতি শুভ ও রমা চক্রবর্তী। এই মহতী সামাজিক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, পশ্চিম বর্ধমান জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ শ্রীমতি অনুভা চক্রবর্তী, দুর্গাপুর মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের প্রাক্তন মেয়র তথা অ্যাডমিনিস্ট্রেটর শ্রীমতি অনিন্দিতা মুখার্জী, এন. সি. উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক শ্রী প্রদীপ সরকার, বিশিষ্ট সমাজসেবক গোপাল দা,ব্যান্ডেল সাহাগন্জের “মা অন্নপূর্ণা চ্যারিটেবল ট্রাস্ট”- এর কর্ণধার তথা সমাজসেবী শ্রী পার্থ দত্ত, অনুষ্ঠানের সঞ্চালক শিবু দা –প্রমুখ বিশিষ্ট ব্যাক্তিত্ব। বিকাল ৩ টায় ক’লকাতাবাসী শ্রী পার্থ রায় – এর সক্রিয় ব্যবস্থাপনায় দুর্গাপুর জঙ্গলমহল একাদশ ফুটবল গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত হয়। দৃষ্টিহীনদের এক অভিনব ফুটবল প্রতিযোগিতা। শরণ্যম ফাউন্ডেশন ও নবদ্বীপ শ্রী চৈতন্য ওয়েলফেয়ার সোসাইটি- দুটি দলের ৫ জন ক’রে দৃষ্টিহীন ফুটবলার এই ম্যাচ খেলেন ও প্রথম দল ২-১ গোলে বিজয়ী হয়। উপস্থিত ছিলেন– এস. ডি. এম শ্রী সৌরভ চ্যাটার্জী, এ. সি. পি. শ্রী তথাগত পান্ডে, থানার বড় বাবু শ্রী সৌমেন্দ্র সিঙহ ঠাকুর, কাউন্সিলর শ্রী রামপদ হালদার, তরুণ বৈজ্ঞানিক শ্রী অপরূপ রায়, শ্রী পার্থ দত্ত সহ অগণিত বিশিষ্ট মানুষ ও দর্শকবৃন্দ।