ট্রায়াল চলতে থাকা কেসের প্রকৃত সত্য উদঘাটন হোক দাবি খুন হয়ে থাকা প্রধান সাক্ষীর পরিবারের সদস্যদের

নতুন গতি নিউজ ডেস্ক: 2011 সালে 24শে জুলাই দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার কুলতলি বিধানসভার গোপালগঞ্জ অঞ্চলের সানকি জাহান এর বাসিন্দা মধুসূদন অধিকারী নিজ ভাই বাসুদেব অধিকারীর বাড়িতে ভাত খাওয়ার মুহূর্তে খুন হন। দুষ্কৃতীরা এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে, এতেই মৃত্যু নিশ্চিত হয় । জমি জমা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে খুন এমনই অভিযোগ । আর সেই খুনের ট্রায়াল এখনো চলছে যার প্রধান সাক্ষী বাশুদেব অধিকারী, সুচিত্রা অধিকারী, সুভাষ অধিকারী জয়ন্তি অধিকারী। এই সমস্ত ব্যক্তি মধুসূদন অধিকারীর নিকট আত্মীয় । আনুমানিক আজ রাত 1 টার দিকে তাকে শ্বাসরোধ করে খুন এমনি অভিযোগ পরিবারের । কুলতলী আইসির নেতৃত্বে বিশাল পুলিশবাহিনী ঘটনা স্থলে । মৃত মহিলার বাড়ি সংলগ্ন কয়েক শতাধিক মানুষ জমিয়েছেন । মৃত সুচিত্রা অধিকারীর বয়স 58 বছর, দুই ছেলে এক মেয়ে । কর্মসূত্রে বড়ো ছেলে সনৎ অধিকারী অন্যত্রে থাকেন । ছোট ছেলে সমর গত কাল রাতে বাড়ির বাহিরে থাকায় । এমনি ঘটনা ঘটেছে বলে পরিবারের সদস্যদের দাবি । উক্ত বিষয়টি মানবিক মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য পরিবারের সদস্যদের দাবি । অপর দিকে প্রাক্তন প্রধান বিমল মণ্ডল বলেন আমি ওই সময়ে প্রশাসনিক কর্মকর্তা থাকায় রাজনৈতিক স্বার্থ- চরিতার্থ করার জন্য আমার নামে মিথ্যা কেস করেছিলেন । তিনি দাবি জানান মৃত মধুসূদন অধিকারীর স্ত্রীর মৃত্যুর জন্য প্রকৃত দোষীদের স্থানীয় প্রশাসন সরেজমিন তদন্ত পূর্বক তাদেরকে কঠিন থেকে কঠিনতর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান। প্রকৃত সত্য উদঘাটন হোক। এটাই তিনি দাবি জানান।