|
---|
রাহুল রায়, পূর্ব বর্ধমান: ১৯ শে জানুয়ারি ব্রিগেড সমাবেশ সমর্থনে ঐতিহাসিক জনসভা অনুষ্ঠিত হলো পূর্ব বর্ধমান জেলার গলসী হাইস্কুল মাঠে। এই জনসভায় প্রধান বক্তা হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সাংসদ ও সর্বভারতীয় তৃনমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। এছাড়া জনসভায় উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের মন্ত্রী মলয়, রাজ্যের মন্ত্রী অসীমা পাত্র, রাজ্যের মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ, সাংসদ সুনীল কুমার মণ্ডল, সাংসদ মমতাজ সংঘমিত্রা, পূর্ব বর্ধমান জেলা পরিষদের সভাধিপতি শম্পা ধারা, পূর্ব বর্ধমান জেলা পরিষদের সহ সভাধিপতি দেবু টুডু, পশ্চিম বর্ধমান জেলা পরিষদের সভাধিপতি সুভদ্রা বাউই, পশ্চিম বর্ধমান জেলা পরিষদের সহ সভাধিপতি সমর বিশ্বাস, বিধায়ক সুভাষ মণ্ডল, বিধায়ক রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়, বিধায়ক অলোক মাঝি, বিধায়ক বিশ্বজিৎ কুণ্ডু, বিধায়ক নার্গিস বেগম, বিধায়ক নিশীথ কুমার মালিক, বিধায়ক জিতেন তেয়ারি, বিধায়ক সৈকত পাঁজা, পূর্ব বর্ধমান জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক উত্তম সেনগুপ্ত, উজ্জল প্রামাণিক, খোকন দাস সহ পূর্ব বর্ধমান জেলার ও পশ্চিম বর্ধমান জেলার নেতৃবৃন্দরা। ঐতিহাসিক জনসভা থেকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর বক্তব্যের মাধ্যমে
কেন্দ্রীয় সরকার জনবিরোধী জনমত গড়ে তোলার আহ্বান জানান, উন্নত ঐক্যবদ্ধ ভারত গড়ার অঙ্গীকার নিয়ে সকলকে ১৯ শে জানুয়ারি ব্রিগেড সমাবেশে উপস্থিত হওয়ার কথা বলেন। কেন্দ্রীয় সরকারের জনবিরোধী নীতির সমালোচনা করেন। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ঐতিহাসিক জনসভা মঞ্চ থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নের কথা তুলে ধরেন।
পূর্ব বর্ধমান জেলার ও পশ্চিম বর্ধমান জেলার তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা এই জনসভায় উপস্থিত ছিলেন। এই ঐতিহাসিক জনসভাকে ঘীরে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে তার জন্যে পুলিশ প্রশাসন কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছিল।