প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার সাফল্যের খোঁজ দিতে যাত্রা শুরু করলো “উত্থান”

নিজস্ব সংবাদদাতা, মেদিনীপুর: রবিবার মেদিনীপুর শহরের লোধা স্মৃতিভবনে যাত্রা শুরু করলো প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র “উত্থান”। চলা শুরু করলো। চারাগাছে জল ঢেলে এবং বিদ্যাসাগর,রাধাকৃষ্ণাণ ও এপিজে আবদুল কালামের প্রতিকৃতিতে মাল্যদানের মধ্য দিয়ে এদিনের অনুষ্ঠানের সূচনা হয়।এদিনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছাত্রছাত্রীর উৎসাহিত করতে উপস্থিত ছিলেন চার ডব্লিউবিসিএস অফিসার ছিলেন সোমনাথ মাঝি,অরুন সাহু, রাকেশ যাদব,ত্রিদিব ভট্টাচার্য, বিট অফিসার ইন্দ্রজিৎ দাস, জাতীয় পুরস্কারপ্রাক্ত শিক্ষক, শিক্ষারত্ন, আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন লেখক, রবীন্দ্র গবেষক প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক ড. বিবেকানন্দ চক্রবর্তী,নছিপুর হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক শিক্ষারত্ন স্বপন পড়িয়া, কেমব্রিজ ও অক্সাফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ইএসএল চুয়াডাঙ্গা হাইস্কুলের শিক্ষক অভীক মাইতি, চুয়াডাঙ্গা হাইস্কুলর শিক্ষক রক্তদান আন্দোলনের কর্মী সুদীপ কুমার খাঁড়া, গোদাপিয়াশাল হাইস্কুলের সহশিক্ষক প্রতিযোগিতা মূলক বই এর লেখক পরিবেশপ্রেমী মনিকাঞ্চন রায় সময় বাংলা কর্ণধার জয়ন্ত মণ্ডল সহ অন্যান্য বিশিষ্ট জনেরা। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বিশিষ্ট বাচিক শিল্পী বৃষ্টি মুখার্জি।উপস্থিত সকলের বক্তব্য উপস্থিত ছাত্রছাত্রীদের উৎসাহিত করে। উপস্থিত অতিথিবৃন্দ সংস্থার সাফল্য ও অগ্রগতি কামনা করেন।

    উত্থানের পক্ষে ছাত্রছাত্রীদের পরীক্ষার প্রস্তুতি কিভাবে দেওয়া হবে, শিক্ষার্থীরি কী কী সুযোগ সুবিধা পাবে সেবিষয়ে উত্থানের পক্ষে আলোচনা করেন উত্থানের সৈকত মাইতি। পরীক্ষা প্রস্তুতির ক্ষেত্রে কোন দিকে নজর রাখা জরুরী সে সব বিষয়ে আলোকপাত করেন সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তিবর্গ ও অধিকারিকগণ। সব শেষে উপস্থিত ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে সরাসরি আলোচনা তে অংশ নেন ডব্লিউবিসিএস অধিকারিকরা।।সংস্থার পক্ষে সৈকত মাইতি সহ অন্যান্যর বলেন “আমাদের লক্ষ্য ছাত্রছাত্রীদের নিদিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছে দেওয়া।এই কাজে গেষ্ট লেকচারার হিসেবে আমাদের সহযোগিতা করবেন ডব্লিউবিসিএস আধিকারিকরা। যাদের সঠিক পরামর্শ ছাত্রছাত্রীদের সাফল্য পেতে সহায়ক হবে। আমাদের এই সংস্থা প্রতিটি ছাত্রছাত্রীকে আলাদা ভাবে পরীক্ষার উপযুক্ত করে তুলবে। সেই লক্ষ্য নিয়ে আমাদের প্রতিষ্ঠান আজকে পথ চলা শুরু করলো।” তাঁরা আরও বলেন, ছাত্রছাত্রীদেরকে স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়ে তাঁরা এগোবেন। ছাত্রছাত্রীদের সাফল্যই হবে তাঁদের প্রতিষ্ঠানের শেষ কথা।