|
---|
ইয়াহ ইয়া আহমদ বড়ভূইয়া(এ এ মামুন) আসাম : অন্যায়ের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলে ,রাজ্যের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের কাছে “মধ্যমণি” আসামের প্রতিবাদী কণ্ঠ বিধায়ক আনোয়ার হোসেন লস্কর। একজন বিধায়ক হয়ে এমন জনপ্রিয়তা তাও আবার প্রথম বারের বিধায়ক যা রাজ্যের ইতিহাসে বিরল বটে,এর পিছনে রয়েছে বিভিন্ন কারণ ,এরমধ্যে রয়েছে রাজ্যের সংখ্যালঘু মুসলিম সম্প্রদায়ের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে চটজলদি ফ্যাসবুক লাইভে এসে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে পাল্টা জবাব দেওয়া যা অন্যান্য সংখ্যালঘু বিধায়কের পক্ষে সম্ভব হয়ে উঠেনি এখনও। এতে স্বল্প সময়ে জনপ্রিয়তার উচ্চ শিখরে পৌছতে বিশেষ বেগ পেতে হয়নি বিধায়ক আনোয়ার হোসেন লস্করের। অসুস্থতার প্রথম থেকে এখনও পর্যন্ত রাজ্যের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিশেষ নজর রয়েছে বিধায়কের ওপর, গুয়াহাটি কিংবা গৃহজেলা হাইলাকান্দিতে বিধায়কের আগমনের অপেক্ষার প্রহর গুনছেন কয়েক হাজার জনতা, সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ২ অক্টোবর গুয়াহাটিতে পা রাখবেন বিধায়ক আনোয়ার হোসেন লস্কর। আর বিধায়ক আনোয়ার লস্কর কে দেখতে গুয়াহাটিতে যে ভিড় জমবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা, এর প্রাথমিক প্রমাণ ও পাওয়া যাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। বিশেষ করে আসামের ধুবড়ি,বরপেটা,নগাও ,হাইলাকান্দি ,করিমগঞ্জ,শিলচর সহ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে বিধায়কের অগণিত ভক্ত রয়েছে এরমধ্যে একটি অংশ বিধায়ককে দেখতে গুয়াহাটিতে ছুটে এলে সামাল দেওয়া বিধায়ক ঘনিষ্ঠদের পক্ষে কষ্টকর হয়ে দাঁড়াবে ,এমনকি দিল্লীতে আসাম রাজ্যের পাশাপাশি মুম্বাই ,কর্নাটক সহ আরও কয়েকটি রাজ্যে থেকে অসংখ্য মানুষ বিধায়ককে দেখতে প্রতিদিন ছুটে আসেন ,উল্লেখ্য, বিধায়ক আনোয়ার হোসেন লস্কর গত রমজান মাসের শেষ লগ্নে হঠাৎ গুয়াহাটিতে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েছিলেন, প্রাথমিক চিকিৎসা এখানে চললেও পরবর্তীতে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স করে “দিল্লি মেদান্তা হাসপাতালে” নিয়ে যাওয়া হয়।