|
---|
নিজস্ব সংবাদদাতা : ২৮সেপ্টেম্বর, বৃহস্পতিবার, হুগলির দাদপুর থানার গোবিন্দপুর মসজিদ প্রাঙ্গণে,বিশ্ব নবিদিবস উপলক্ষে সকাল থেকে ছাত্র দের নিয়ে কলেমা শরীফ,দরুদ শরীফ, কুরআন শরীফ ইত্যাদি পাঠ করা হয়। দ্বিতীয় অধ্যায় কেরাত,গজল প্রতিজোগিতা হয়। তৃতীয় অধ্যায় গুনীজন সম্মাননা জ্ঞাপন করা হয়। চতুর্থ অধ্যায়,সেরাতুন্নবি জালসা ও সকল দেশ বাসীর জন্য কল্যান কামনা করে মোনাজাতের মধ্য দিয়ে সমাপ্ত করা হয়। কেরাত ও গজলের প্রথম দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারীদের বিশেষ পুরস্কারে পুরস্কৃত করা হয় সমস্ত প্রতিযোগিতার জন্য শান্তনা পুরস্কার ছিল তারপর গুণীজন সংবর্ধনা দেয়া হয় মসজিদের একনিষ্ঠ খাদেম সৈয়দ গোলাম মোক্তাদের,আবামা-র সভাপতি আবু আফজাল জিন্না,এবং গোবিন্দপুর মসজিদ মোল্লা পাড়া, ৩৬ বছরের ইমাম সাহেব মৌলানা মাহফুজ রহমান মল্লিক,সমাজকর্মি মহাম্মদ তৌসিফ, গোবিন্দপুর মসজিদের মাতুয়াললি হবিবর রহমান কে। উপস্থিত ছিলেন বনহরিশপুর মাদ্রাসার টি. আই.সি মহিয়ুদ্দিন খন্দকার ও এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। সন্ধ্যার পর বিশ্বনবীর আদর্শ ও মানবিকতার দিক তুলে ধরে আলোকপাত করেন হাফেজ মাওলানা আবু আফজাল। তিনি বলেন বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পৃথিবীর বুকে এসেছিলেন বিশ্ব মানবতার দূত হিসাবে।570খৃষ্টাব্দ। তিনি অন্ধকারকে দূরীভূত করেছিলেন সারা বিশ্বের বুকে শান্তি মৈত্রী ভালবাসার বার্তা ছড়িয়ে দিয়েছিলেন। তিনি শিখিয়েছিলেন মানুষ হিসাবে সমস্ত শ্রেণীর মানুষের সম্মান এক নারী জাতির মর্যাদা দিয়েছিলেন, মর্যাদা দিয়েছিলেন শ্রম জিবি মানুষের। দূরীভূত করেছিলেন হিংসা বিদ্বেষ। বর্তমান যুগে ধর্মপ্রাণ মুমিন মুসলমান মানুষ যদি প্রপেট হাজরাত মোহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর আদর্শকে পাথেয় করে নেয়, তাহলে মানুষকে আর অশান্তির মধ্যে নিমজ্জিত হতে হবে না ।কারণ ডেরহাজার বছর আগে শান্তির পথ একমাত্র দেখিয়ে গেছেন হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম। সবশেষে বিশ্ববাসী তথা দেশবাসীর জন্য কল্যাণ কামনা করে দোয়ার মাধ্যমে সভা সমাপ্ত করা হয়।