|
---|
রায়দিঘী,নুরউদ্দিন:মথুরাপুর দু’নম্বর ব্লকের কাশিনগর গ্রাম পঞ্চায়েত,কাশিনগর গ্রাম পঞ্চায়েতের বিজেপির উপপ্রধান হয়েছিলেন সুমনা পুরকাইত, বিজেপির উপপ্রধান সুমনা পুরকাইত আজ রায়দিঘীর বিধায়ক ডাঃ অলক-জলদাতার হাত ধরে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করলেন। উপপ্রধান সুমনা পুরকাইত বলেন, আমি স্বইচ্ছায় তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিয়েছি, উপপ্রধান সুমনা পুরকাইত বলেন,,, বিজেপি থেকে কাশিনগর অঞ্চল গঠন করে কোন উন্নয়ন দেখতে পাচ্ছি না তাই আমি তৃণমূল কংগ্রেসে সইচ্ছায় যোগ দিলাম!
সেই সঙ্গে রায়দিঘীর বিধায়ক ডাঃ অলক জলদাতা বলেন, এটা আমাদের কাছে একটা উল্লেখযোগ্য ঘটনা। কারণ বিজেপিতে নির্বাচিত হয়েছিলেন সুমনা পুরকাইত, যদিও সুমনা পুর্কাইত এর স্বামী আদিত্যনাথ এবং সুমনা পুর্কাইতের শ্বশুরমশাই বিশ্বজিৎ বাবু
তারা তৃণমূলের পুরনো কর্মী, তৃণমূলের জন্ম লগ্নেই ছিল, কিন্তু আপনারা জানেন পঞ্চায়েত নির্বাচনের অনেক সময়কে পার্থী হবে সেটা নিয়ে একটু বুথ স্তরে দ্বিধাবিভক্ত ভাগ থাকে, তারথেকে কাশিনগর এলাকায় তখন সুমনা পুর্কাইত এর স্বামী এবং শ্বশুর মশায় তানারা সুমনাকে বিজেপিতে দাড় করান এবং জয়ী হয় সুমনা পুরকাইত, এবং কাশিনগর পঞ্চায়েত বিজেপির দখলে আসে, তখন বিজেপির দিক থেকে সুমনা পুর্কাইত উপপ্রধান হন, কিন্তু তবুও এখন দেখা যাচ্ছে সেই বিশ্বজিৎবাবু বা আদিত্যনাথ ও উপপ্রধান সুমনা পুর্কাইত তারা নিজেরা অনুভব করেছেন যে মানুষের জন্য কোনরকম কোন উন্নয়ন করতে পারছেন না । এবং বিজেপি নেত্রীদের প্রতি পুরোপুরি আস্থা হারিয়ে গেছে, তারা পুরোপুরি আবার সেই পুনরায় মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শরণাপন্ন যে মনো প্রাণে বিশ্বাস করছে যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ছাড়া পশ্চিমবঙ্গে কোন উন্নয়ন হবে না। তাই এলাকার মানুষের স্বার্থে এলাকা মানুষের উন্নয়ন করার জন্য এবং সেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতকে শক্ত করার জন্য কাশিনগর অঞ্চলের উপপ্রধান সুমনাপুরকাইতের পুরো ফ্যামিলি তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করেছেন, আজকের থেকে সুমনা পুর্কাইত কাশীনগর অঞ্চলের তৃণমূলের উপপ্রধান, এবং তাকে আমরা অবশ্যই ধন্যবাদ জানাচ্ছি, আমরা মনে করি সুমনা পুর্কাইত দলে আসার ফলে আমাদের দল আরো কাশিনগর অঞ্চলে শ্রীবৃদ্ধি।
দক্ষিণ 24 পরগনা থেকে নুরউদ্দিনের রিপোর্ট নতুন গতি!