|
---|
নতুন গতি ওয়েব ডেস্ক : বাস্তব বড় কঠিন ,আদৌ এই বিচরের কোন গ্রহণ যোগ্যতা আছে কি না সেটা লাখ টাকার প্রশ্ন .কিন্তু যে সাহস টা দেখিয়েছে ইয়েমেনের আদালত সেটা নিয়ে শুরু হয়েছে আলোচনা সমালোচনা। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প,সৌদি বাদশা ও যুবরাজসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে ফাঁসির আদেশ দিলেন আদালত। বোমা মেরে শিশু হত্যার দায়েই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, সৌদি বাদশা সালমান বিন আব্দুল আজিজ ও যুবরাজ মুহাম্মাদ বিন সালমানসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে ফাঁসির আদেশ দিলেন ইয়েমেনের একটি আদালত।
২০১৮ সালের ৯ আগস্ট ইয়েমেনের সাদা প্রদেশের জাহিয়ান শহরে স্কুল বাসে বোমা হামলা চালিয়ে ৫৫ শিশুকে হত্যা করে সৌদি নেতৃত্বাধীন বাহিনী। সেখানে আহত হয় আরও ৭৭ শিশু। সৌদি জঙ্গিবিমান থেকে স্কুলবাসে যে বোমা মারা হয়েছিল তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সরবরাহকৃত বলে প্রমাণিত হয়। ইয়েমেনের বিচারক রিয়াদ আর রাজামির নেতৃত্বাধীন আদালত এই হামলার পেছনে ট্রাম্পসহ ১০ জনের সম্পৃক্ততার বিষয়ে নিশ্চিত হতে পেরেছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট, সৌদি রাজা ও যুবরাজের পাশাপাশি আরও যাদের বিরুদ্ধে ফাঁসির আদেশ দেওয়া হয়েছে, তাঁরা হলেন সৌদি প্রিন্স তুর্কি বিন বান্দার বিন আব্দুল আজিজ, মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেমস মেটিস, ইয়েমেনি প্রেসিডেন্ট আব্দরাব্বু মানসুর হাদি। একইসঙ্গে হতাহত শিশুদের অভিভাবকদেরকে ১০ বিলিয়ন ডলার জরিমানা পরিশোধ করার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক।স্কুল বাসে বোমা হামলার পর সৌদি বাহিনীর মুখপাত্র তুর্কি আল মালিকি দাবি করেছিলেন, এটি সামরিক পদক্ষেপ এবং এটি বৈধ .আর এই নিয়ে শুুুরুু হয় বিতর্ক মামলা মোক্কাদমা।