কুলতলী বিটের পূর্ব মধ্য গুড়গুড়িয়া”দেউলবাড়ি সহ একাধিক এলাকায় লোকালয়ে বাঘের আনাগোনা রুকতে বসল অত্যাধুনিক প্রযুক্তি সম্পন্ন সোলার লাইট

নিজস্ব সংবাদদাতা :কুলতলী বিটের পূর্ব মধ্য গুড়গুড়িয়া”দেউলবাড়ি সহ একাধিক এলাকায় লোকালয়ে বাঘের আনাগোনা রুকতে বসল অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সম্পন্ন সোলার লাইট

    বাবলু হাসান লস্কর কুলতলী দক্ষিণ ২৪ পরগনা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সঙ্গে বনদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে,

    সুপার শক্তি ফাউন্ডেশন এবং কলকাতা সোসাইটি ফর কালচারাল হেরিটেজ- KSCH

    সোলার স্ট্রিট লাইট স্থাপন – সুন্দরবনে। বিশেষ করে সুন্দরবনের প্রত্যন্ত এলাকায় রাতের অন্ধকারে বাঘের আনাগোনা এবং বাঘের দর্শনে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে এলাকাবাসী। এমনই পরিস্থিতির জন্য রাতের ঘুম ছুটেছে সুন্দরবনের নদীখাঁড়ি আশেপাশের বসবাসকারী মৎস্যজীবীদের। এই সমস্ত পরিবারের কথা চিন্তা করে বনদপ্তর পরিকল্পনা গ্রহণ করছেন। জঙ্গল সংলগ্ন এলাকায় মানুষজন যাতে আতঙ্কিত না হন। তার সুষ্ঠু সমাধানের পথ বেছে নিল বনদপ্তর।আর এই লোকালয় সংলগ্ন এলাকায় গভীর অরণ্য থাকার কারণে সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগার চলে আসে। এলাকার গৃহপালিত পশুর ক্ষতি যাতে না হয় ও নিজেদের সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে জনজাতির ভয় ভীতি কাটাতে এমনই উদ্যোগ বনদপ্তরের। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি সম্পন্ন সোলার সিস্টেম উদ্বোধনে দেখা গেল একাধিক কর্মকর্তাদেরকে।উপস্থিত ছিলেন

    শুভায়ু সাহা (WBFS), RO রায়দিঘি’গোপাল কৃষ্ণ শরণ প্রধান পরামর্শদাতা, সুপার শক্তি ফাউন্ডেশন’ ইশান্ত জৈন, সুপার শক্তি ফাউন্ডেশনের সিএসআর নোডাল অফিসার

    জনাব. সৌরভ মুখার্জি, KSCH এর প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক’গুঞ্জন কর্মকার, কেএসএইচের সচিব। লোকালয়ে বাঘের আনাগোনা চোখে পড়ে’ আর যাতে এই সমস্ত এলাকায় বাঘ যাতে না আসতে পারে তার জন্য এমনই প্রচেষ্টা। আর সেই চিত্র কুলতলীর বনদফতরের দেউলবাড়ি থেকে পাবলিক APPপ্রতিনিধির ক্যামেরায়।