খড়গপুর আই আই টি থেকে সাফল্য পেয়ে বর্ধমানের ভূমিপুত্র বাজারে ফ্রি এনার্জি আনছেন।

লু তুব আলি : খড়গপুর আই আই টি থেকে সাফল্য পেয়ে বর্ধমানের ভূমিপুত্র বাজারে ফ্রি এনার্জি আনছেন।জ্বালানি তেল ও রান্নার গ্যাসের দাম আকাশচুম্বী হয় খড়গপুর আই আই টি র টেকনোলজির গবেষক এক অভিনব উদ্ভাবনী পন্থা আবিস্কার করেছেন। বর্ধমানের উপকণ্ঠে বড়শুল এর বছর পঞ্চাশের বিশ্বনাথ দে প্রায় তিন দশক ধরে ইলেকট্রিক সিস্টেমকে অত্যাধুনিক ব্যবস্থাপনায় রূপান্তরিত করা প্রাক্তন প্রয়াত রাষ্ট্রপতি এ পি যে আব্দুল কালাম তাকে সীলমোহর দিয়েছিলেন। বিশ্বনাথ বাবু আদতে জমিদার বাড়ির ছেলে হলেও বর্তমানে তাদের আর তেমন স্বচ্ছলতা নাই। এক প্রকার দৈন্য অবস্থা থেকেই বৃত্তিমূলক শিক্ষার প্রতি বিশ্বনাথ বাবুর ঝোঁক ছিল। আর্থিক প্রতিকূলতাকে উপেক্ষা করে অধ্যাবসার ফলে বিশ্বনাথ দে আজ একজন সফল উদ্ভাবনী গবেষক। বিশ্বনাথ বাবু তার গবেষণার যাবতীয় জিনিস গুলি দিল্লির রিসার্চ’ ইন্ডাস্ট্রিয়াল পাঠালে তাড়াতাড়ি রাষ্ট্রপতি এ যে আব্দুল কালামের অনুমতি চায়। রাষ্ট্রপতি তা অনুমোদন দেন। এর ফলে বিশ্বনাথ দে খড়গপুর আই আই টি তে গবেষণার সুযোগ পান। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বিশ্বনাথ বাবুর আবিষ্কারের উল্লেখযোগ্য জিনিস হল চুম্বক শক্তি, যান্ত্রিক শক্তি, তড়িৎ শক্তি গুলিকে সংযুক্তি করে ফ্রি এনার্জি সৃষ্টি করা। এই মিশ্রণ শক্তি ইন্ডাকশন কুকার এর মাধ্যমে ব্যবহার করে অতি লোভে রান্না করা যাবে। গ্যাসের ওপর বিদ্যুৎ এর ওপর আর ভরসা করতে হবে না। এই ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে গাড়ি চালানো যাবে বলে বিশ্বনাথবাবুর দাবি। খড়গপুর আই আই টির নেহেরু মিউজিয়ামে বিশ্বনাথবাবুর অনেক জিনিস রাখা আছে। তারমধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য স্যানিটাইজার এর সামনে হাত পাতলে প্রয়োজনমতো স্যানিটাইজার বের হবে। তিনি খড়গপুর আই আই টি র প্রতিনিধি হয়ে শিলং এ জাতীয় বিজ্ঞান কংগ্রেসে যোগ দিয়ে প্রশংসিত হন। বিশ্বনাথ বাবুর ইচ্ছা গ্রামের বেকার ছেলে মেয়েদের তার উদ্ভাবনীর জিনিসগুলি হাতে কলমে শিক্ষা দিয়ে স্বনির্ভর করে তলায় তাঁর একমাত্র স্বপ্ন। যোগাযোগ ৯৬৪১৩১২৮০৪.